বৃহস্পতিবার, ১৮ জানুয়ারী, ২০১৮

ফেসবুকে ২০ কোটি ৭০ লাখ ফেক অ্যাকাউন্ট!

লস্কর বার্তা তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক :: সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করেন না এমন মানুষ তো খুঁজে পাওয়াই দুষ্কর। সমস্ত সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটের মধ্যে সবথেকে জনপ্রিয় ফেসবুক।

সারা বিশ্ব জুড়ে এর জনপ্রিয়তা। কোটি কোটি মানুষ ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট খুলেছেন। সোশ্যাল মিডিয়ার যেমন উপকারিতা রয়েছে, তেমনই রয়েছে অনেক ক্ষতিকর দিকও।

ফেসবুক তো ব্যবহার করেন, সারাদিন বন্ধুদের সঙ্গে চ্যাটিং, লাইক, শেয়ার, কমেন্ট করে যাচ্ছেন। কিন্তু এটা কি জানেন, ফেসবুকে কত ফেক অ্যাকাউন্ট রয়েছে? ফেসবুকে ফেক অ্যাকাউন্ট বানিয়ে বিভিন্ন খারাপ কাজ করার খবর তো হামেশাই শোনা যায়। এত এত অ্যাকাউন্টের ভিড়ে, কোনটা আসল আর কোনটা নকল অ্যাকাউন্ট, বোঝাই যায় না।

দ্য টেলিগ্রাফে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী জানা গেছে যে, সোশ্যাল মিডিয়া জায়েন্ট ফেসবুক তাদের ত্রৈমাসিক আয়ের হিসেব প্রকাশ করেছে। তার সঙ্গে চমকে দেওয়ার মতো এক তথ্য প্রকাশ করেছে। ফেসবুকে নাকি ২০ কোটি ৭০ লাখ ফেক অ্যাকাউন্ট রয়েছে!

বুধবার, ১৭ জানুয়ারী, ২০১৮

বৃহত্তর দেউলগ্রাম ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বার্ষিক সাধারন সভা অনুষ্টিত

রেজওয়ান আহমদ :: ঐতিহ্যবাহি বৃহত্তর দেউলগ্রাম ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বার্ষিক সাধারন সভা ১৪ ই জানুয়ারী রবিবার মাইক্রো সেন্টার লন্ডনে অনুষ্টিত হয়েছে।

বৃহত্তর দেউলগ্রাম ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের সভাপতি রফিক উদ্দিনের সভাপতিত্বে ও মাও মামুন আহমদের কালামে পাকের তেলাওয়াতের মধ্যেমে শুরু হয়।

এডঃ এবাদুর রহমান বলেন, দেউলগ্রাম এলাকায় ব্যাঙের ছাতার মত সামাজিক সংগঠন রয়েছে কিন্তু সেগুলো শুধুই নামে কাজে নয়, তাই বৃহত্তর দেউলগ্রাম'র উন্নয়নে ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বিকল্প নাই।

ওহিদুর রহমান বলেন, দেউলগ্রামে ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের উন্নয়ন মুলক কাজ স্বরুপ এলাকার রাস্তাঘাট, অসহায়দের পাশে থেকে তাদের জীবনমান উন্নয়নে একটি বিশেষ ভুমিকা পালন করবে।

সভাপতির বক্তব্যে রফিক উদ্দিন সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, আমরা বৃহত্তর দেউলগ্রামকে একটি আধুনিক গ্রাম হিসাবে দেশবাসীর কাছে উপস্থাপন করতে চাই। সেজন্য আপনাদের সকলের সহযোগিতা কাম্য।

তিনি আরো বলেন, ৮০জন ট্রাষ্টিকে নিয়ে সম্মেলন অত্যান্ত সফলভাবে সম্পুর্ন হয়েছে। বৃহত্তর দেউলগ্রামের প্রবাসীরা এক প্লাটফর্মে এসে ঐক্যবদ্ধ ভাবে দৃড়চেতা মনোবল নিয়ে ত্যাগ পরিশ্রম ও সহযোগিতার মহানব্রত নিয়ে সুদুর প্রবাসে এসেও দেউলগ্রামের উন্নয়নে ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের মাধ্যমে
একতার গভীর বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন।

ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট দেউলগ্রামের স্কুল মাদ্রাসা মসজিদ শুধু নয় গ্রামের গরিব অসহায়দের ঘর বাড়ি নির্মান, ও গরীব এতিম শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশের জন্য সর্বাত্মক সাহায্য সহযোগিতা প্রদান এবং অসুস্থ মানুষের চিকিৎসায় সহযোগিতা প্রদান করা হচ্ছে।

বার্ষিক সাধারন সভায় আরো বক্তব্য রাখেন, রৌশন উদ্দিন আহমদ, আজিজ, সালেহ, সোহেল আহমদ, ফখরুল ইসলাম, সুলতান আহমদ, গোলজার, এমরান হোসেন, আব্দুর রহিম টেকই, হেলাল, আজমল, জাহাঙ্গীর, ময়নুল, সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।

সোমবার, ১৫ জানুয়ারী, ২০১৮

চাইনিজ খাবার সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য

লস্কর বার্তা ডেস্ক :: চাইনিজ খেতে প্রায় সকলেই ভালবাসেন। তবে নিয়মিত এই খাবার খেতে অভ্যস্ত হলেও আসল চাইনিজ খাবার ঠিক সম্পর্কে অনেক কিছুই জানি না আমরা। আমাদের আজকের এই প্রতিবেদন থেকে জেনে নিন চাইনিজ খাবার সম্পর্কে এমনই কিছু অজানা কথা-
১। চাইনিজ রেস্তরাঁয় খেতে গেলে আমরা স্যুপ দিয়ে খাওয়া শুরু করি। চাইনিজদের কাছে কিন্তু স্যুপ মোটেও অ্যাপিটাইজার নয়। স্যুপ তারা মেন কোর্স হিসেবেই খেয়ে থাকে।

২। যদি ভেবে থাকেন চাইনিজ খাবারের মধ্যে নিরামিষ খাওয়ার বেশি সুযোগ নেই তা হলে ভুল ভাবছেন। কারণ চাইনিজরা অনেক বেশি প্রকার সবজি খেতে অভ্যস্ত। চীনে তেতো শশা, বিভিন্ন রকম শাকের ফলন প্রচুর। যা সবই রান্নায় ব্যবহার করা হয়।

৩। চাইনিজরা সব কিছুই বাইট সাইজ তৈরি করেন। যাতে সহজেই চপস্টিক দিয়ে খাওয়া যায়। চিনারা ছুরি বা কাঁটা ব্যবহার করেন না। তাদের কাছে এগুলো অস্ত্র।

৪। চীনারা চাল ও ময়দার পার্থক্য নিয়ে খুব সচেতন। উত্তর চীনে শীত বেশি। তাই সেই অঞ্চলের মানুষরা ডাম্পলিং, নুডলস সবই তৈরি করেন ময়দা দিয়ে। অন্য দিকে দক্ষিণ চীনে শীত কম। সেই অঞ্চলের মানুষরা মূলত চাল দিয়ে তৈরি করেন তাদের মিল।

৫। আমরা রেস্তরাঁয় গিয়ে বোনলেস চাইনিজ খাবার অর্ডার করলেও প্রকৃতপক্ষে চীনারা কিছু ফেলেন না। মাংস হাড়সহ খাওয়ারই প্রচলন চীনে। এমন ভাবে রান্না করা হয় যাতে হাড় নরম হয়ে যায় ও তা চিবিয়ে খাওয়া যায়।

৬। সারা বিশ্বের চাইনিজ রেস্তরাঁয় খাবারের পর ফরচুন কুকি দেওয়া হয়। শুধু চীনে দেওয়া হয় না। কারণ চাইনিজরা ফরচুন কুকি কী তা জানেন না। ১৯৯০ সালে সান ফ্রান্সিসকোতে ফরচুন কুকির চল শুরু হয়।

৭। চাইনিজ খাবারের প্রচুর ফ্লেভার রয়েছে। চাইনিজ মেডিসিন অনুযায়ী যে কোনও খাবের মিষ্টি, টক, নোনতা, তেতো ও ঝাল এই পাঁচ স্বাদের সমতা থাকা প্রয়োজন। সিজুয়ান চাইনিজে যেমন ঝালের মাত্রা বেশি, তেমনই আবার ক্যান্টোনিজ খাবারে ঝাল, মশলার মাত্রা একেবারেই কম।

৮। চীনে একই খাবার নানা ভাবে তৈরি করা হয়। চিকেন স্টিমড, ফ্রায়েড, স্টার ফ্রায়েড, পিকলড ইন ব্রাইন, ডিপ ফ্রায়েড, রোস্টেড, সঁতে নানা রকম ভাবে রান্না করা হয়।

যে আমলে পাপী ব্যক্তির শেষ পরিণতিও ভালো হয়

লস্কর বার্তা :: আল্লাহ তাআলার গুণবাচক নামের রয়েছে অসংখ্য ফজিলতপূর্ণ আমল। এসব আমল যথাযথ পালন করলে দুনিয়া ও পরকালের অনেক উপকার ও ফজিলত অর্জিত হয়।

হাদিসে পাকে প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলার ৯৯টি গুণবাচক নাম আছে। যে ব্যক্তি এ গুণবাচক নামগুলোর জিকির করবে; সে জান্নাতে যাবে।’

আল্লাহ তাআলার গুণবাচক নাম সমূহের মধ্যে (ﺍَﻟْﺎَﺧِﺮُ) ‘আল-আখিরু’ একটি। এ গুণবাচক নামের তাসবিহ বা আমল একজন পাপী ব্যক্তিকে ভালো পরিণতির দিকে ধাবিত করে।

আল্লাহর গুণবাচক নাম (ﺍَﻟْﺎَﺧِﺮُ) ‘আল-আখিরু’-এর জিকিরের আমল ও ফজিলত তুলে ধরা হলো- উচ্চারণ : ‘আল-আখিরু’ অর্থ : ‘সব কিছুর শেষেও যিনি থাকবেন।’

আল্লাহর ‍গুণবাচক নাম (ﺍَﻟْﺎَﻭَّﻝُ)-এর আমলের ফজিলত, যে ব্যক্তি পাপ-করতে করতে জীবনের শেষ বয়সে এসে উপনীত হয়েছে সে যেন আল্লাহ তাআলার গুণবাচক নাম (ﺍَﻟْﺎَﺧِﺮُ) ‘আল-আখিরু’-এর তাসবিহ সর্বক্ষণ পড়তে থাকে; আল্লাহর ইচ্ছায় ওই ব্যক্তির শেষ পরিণতি ভালোই হবে।

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহর সবাইকে এ ছোট্ট আমলটি করার মাধ্যমে জীবন সায়াহ্নে ভালো পরিণতি লাভের তাওফিক দান করুন। আমিন।

যে আমলে পাপী ব্যক্তির শেষ পরিণতিও ভালো হয়

লস্কর বার্তা :: আল্লাহ তাআলার গুণবাচক নামের রয়েছে অসংখ্য ফজিলতপূর্ণ আমল। এসব আমল যথাযথ পালন করলে দুনিয়া ও পরকালের অনেক উপকার ও ফজিলত অর্জিত হয়।

হাদিসে পাকে প্রিয়নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলার ৯৯টি গুণবাচক নাম আছে। যে ব্যক্তি এ গুণবাচক নামগুলোর জিকির করবে; সে জান্নাতে যাবে।’

আল্লাহ তাআলার গুণবাচক নাম সমূহের মধ্যে (ﺍَﻟْﺎَﺧِﺮُ) ‘আল-আখিরু’ একটি। এ গুণবাচক নামের তাসবিহ বা আমল একজন পাপী ব্যক্তিকে ভালো পরিণতির দিকে ধাবিত করে।

আল্লাহর গুণবাচক নাম (ﺍَﻟْﺎَﺧِﺮُ) ‘আল-আখিরু’-এর জিকিরের আমল ও ফজিলত তুলে ধরা হলো- উচ্চারণ : ‘আল-আখিরু’ অর্থ : ‘সব কিছুর শেষেও যিনি থাকবেন।’

আল্লাহর ‍গুণবাচক নাম (ﺍَﻟْﺎَﻭَّﻝُ)-এর আমলের ফজিলত, যে ব্যক্তি পাপ-করতে করতে জীবনের শেষ বয়সে এসে উপনীত হয়েছে সে যেন আল্লাহ তাআলার গুণবাচক নাম (ﺍَﻟْﺎَﺧِﺮُ) ‘আল-আখিরু’-এর তাসবিহ সর্বক্ষণ পড়তে থাকে; আল্লাহর ইচ্ছায় ওই ব্যক্তির শেষ পরিণতি ভালোই হবে।

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহর সবাইকে এ ছোট্ট আমলটি করার মাধ্যমে জীবন সায়াহ্নে ভালো পরিণতি লাভের তাওফিক দান করুন। আমিন।